যীশু বলেছেন: “মেরে লোকজন, যখন তোমরা কোনো মানুষকে দরিদ্র অবস্থায় দেখতে পাও এবং সেই ব্যক্তিকে সাহায্য করতে পারো, তখন সেখানে তোমার জন্য অনুগ্রহ করার সুযোগ রয়েছে। এটি তোমাদের খ্রিস্টান কর্তব্যবিশেষ, কিন্তু বিশেষত বড়দিনে তুমি প্রতিটি সুযোগ নিতে হবে এমনকি অনুরোধ ছাড়াই মানুষদের সাহায্য করতে দেখতে। যত বেশি দয়ালু কাজ তুমি করে যাও, তোমার জন্য স্বর্গে তত বেশি অনুগ্রহ এবং আধ্যাত্মিক ধন রক্ষা করবে। প্রথমে মানুষের শারীরিক প্রয়োজনীয়তা মনে রাখো, কিন্তু তুমিও বিশ্বাস নিয়ে পৌঁছাতে পারো এমনকি তাদের আধ্যাত্মিক প্রয়োজনের জন্য লোকদের অনুসরণ করতে যীশুকে। যদি তোমরা কোনও আত্মাকে তার পাপে নরকের থেকে বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে, তুমি সেই আত্মার সাহায্য করবে যা শরীরের মৃত্যু পরে চিরকাল জীবিত থাকবে। তোমাদের প্রার্থনা দিয়ে যাও, উভয়ই পৃথিবীতে পাপীদের জন্য এবং আগুনে আত্মাদের জন্য।”
যীশু বলেছেন: “মেরে লোকজন, আমি তোমার কাছে একটি গুহায় একটি শরণস্থল হিসেবে দেখাচ্ছি। মেরে ফরিশ্তারা তোমাকে এমন একটা জাগা পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে যেখানে রক্ষা পাবে। তুমি অন্যান্য প্রাণীদের দ্বারা সেই গুহাটিতে আশ্রয় নেওয়া হচ্ছে কিনা তা চেক করতে হবে। তুমিও একটি বাঁশের ঢাকনা দিয়ে প্রবেশদ্বারকে প্রাণী এবং শত্রুর কাছ থেকে লুকিয়ে রাখতে হবে। মেরে ফরিশ্তারা খাদ্য ও পানি সরবরাহ করবে, কিন্তু তোমাদের কাটা-কাপড়, পাত্রপানির জন্য কিছু নিয়ে যেতে হবে। একটি ঘুমার বস্ত্র এবং উষ্ণ পোশাক প্রয়োজন হবে ৫০ ডিগ্রি ফারেনহাইট গুহায় ঠাণ্ডা রাখতে। তোমরা একটা ম্যাচ বা ল্যান্টার্ন দিয়ে পরীক্ষা করতে পারো কতদূর পর্যন্ত গুহাতে যেতে হচ্ছে। যখন জ্বালানির আলো বন্ধ হয়ে যায়, সেখানে শ্বাস নেওয়ার জন্য যথেষ্ট অক্সিজেন নেই। একটি ঘুরিয়ে দেবার ফ্ল্যাশলাইট আলোর জন্য ভাল হবে। গুহায় থাকা কিছুটা অসুবিধাজনক হতে পারে, কিন্তু এটি তোমাকে বাইরের আবহাওয়াত থেকে রক্ষা করতে পারবে। আমি বিশ্বাস করো যে মেরে বিভিন্ন জাগার বা শরণস্থল সরবরাহ করব যাতে তুমি আসন্ন পরীশ্রমের সময় সুরক্ষিত থাকতে পারে। ধৈর্যসহিষ্ণুতা রাখ এবং তোমরা দ্রুত আমার শান্তির যুগ দেখবে।”